মুসলমানদের ধর্ম গ্রন্থ
আল-কুরআনে টাইম ট্রাভেলের ব্যাপারে একটি অনেক বড় ইঙ্গিত পাওয়া যায় । তা হল মিরাজের
ঘটনা । এখানে উল্লেখ রয়েছে, মহানবী হযরত 
মুহাম্মদ (সা) এর নবুয়্যত প্রাপ্তির দশম বছরে আল্লাহ পৃথিবী থেকে তাকে নিয়ে
যান এবং তার সাথে সুদীর্ঘ বছর তার সাথে সাক্ষাতে থাকেন (যেখানে তার উপর পাঁচ
ওয়াক্ত নামাজ নাযিল হয়) এবং তাকে আবার পৃথিবীতে ফেরত পাঠান । মহানবী হযরত  মুহাম্মদ (সা) সেখানে এত দির্ঘ্য বছর কাটিয়ে
আসলেও পৃথিবীতে তা একটি রাতের সামান্য কিছু সময় ছিল । অর্থাৎ তিনি যখন পৃথিবীতে
ফিরে আসেন, তিনি দেখতে পারেন পৃথিবীতে মাত্র সামান্য কিছু সময় অতিবাহিত হয়েছে । যা
নিশ্চিতভাবে টাইম ট্রাভেলকে ইঙ্গিত করে ।
আমরা মানুষ যখন কোন কিছুর
ব্যাখ্যায় আটকে যাই তখন মাঝে মাঝে ধর্মের ব্যাখ্যা দেয়া আরম্ভ করি । তাই এক্ষেত্রে
অনেকের মনে হতে পারে, আমি ধর্মের ব্যাখ্যায় এটিকে রেখে দেব । কিন্তু না যেহেতু
ধর্ম গ্রন্থগুলো আমাদের প্রাথমিক বিজ্ঞান চর্চার একটা মাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে তাই
আমি এখানে এই ব্যাখ্যাটিও তুলে ধরলাম ।

মুসলমানদের ধর্ম গ্রন্থ
আল-কুরআনে আরও অনেক ব্যাখ্যা পাওয়া যায় যেখানে টাইম ট্রাভেল সম্ভব নয় এমন কিছু
ইঙ্গিত পাওয়া যায় । যেমন- ইসলাম
ধর্মমতে, মানুষতারঅতীতকর্মফলেরদরূণশাস্তিকিংবাপুরুষ্কৃতহবেসুতরাংটাইমট্রাভেলকরেঅতীতেফিরেযাওয়াঅসম্ভবকারণ টাইম ট্রাভেল সম্ভব
হলে মানুষ তার অতিত কাজকে সংশোধন করে নিতে সক্ষম হবে এবং খারাপ কর্মফল থেকে বেঁচে
যাবে ।  



লেখক
জিওন আহমেদ
ইইই চুয়েট

This Post Has One Comment

  1. Unknown

    দীর্ঘ ছয় মাস আল্লাহর কাছে টাইম ট্রাভেল করার জন্য দোয়া করেছিলাম!

Leave a Reply