নিউটনের সূত্র


মহাকর্ষের ভিত্তি রচনা করেছিলেন স্যার
আইজ্যাক নিউটন । তার এই তত্ত্বের কিছুটা সীমাবদ্ধতাও ছিল । যা উল্লেখ করে এই
শাখাটির উন্নতি সাধন করেন বিজ্ঞানী কেপলার । এই অধ্যায়ে মূলত এই দুইটি বিষয় নিয়েই
বিষদ আলোচনা করা হয়েছে । তাই আমরা প্রথমে নিউটন এবং কেপলারের সূত্রের বিষদ আলোচনা
করব এবং পরবর্তীতে বাস্তব জীবনে এর কিছু প্রয়োগ আলোচনা করব ।
নিউটনের
সূত্রঃ
কুলম্বের সূত্রের অনুরূপ আমরা নিউটনের সূত্রে পড়েছিলাম, মহাবিশ্বের
প্রত্যেকটি বস্তুকণা একে অপরকে আকর্ষণ করে । এই আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের মান, এদের
ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক । এই বল
এদের সংযোজক সরলরেখা বরাবর ক্রিয়া করে ।
 এই সূত্রে একটি সমানুপাতিক ধ্রুবক ব্যবহার করা হয়েছে যাকে বলা হয় মহাকর্ষীয় সার্বজনীন ধ্রুবক
একক ভরের দুইটি বস্তু পরস্পর
হতে একক দূরত্বে অবস্থান করলে পরস্পরকে যে বলে আকর্ষণ করে তাকে বলা মহাকর্ষীয়
সার্বজনীন ধ্রুবক ।

Leave a Reply