থেলেসঃ
       বিশ্বের প্রথম বিজ্ঞানী ।
       সূর্য্য গ্রহণ সম্পর্কিত
ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত ।
টমাস
ইয়ং
:
       চিকিৎসক এবং
পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন ।
        আলোকের তরঙ্গ তত্ত্ব ও ব্যাতিচার
আবস্কার করেন ।
        দ্বি-চির পরীক্ষার
মাধ্যমে ব্যাতিচার আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে আলোর তরঙ্গ তত্ত্বকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেন ।
        পদার্থের স্থিতিস্থাপকতার
দৈর্ঘ্যের গুনাংক বা ইয়ং এর গুনাংক দেন
        মানব চোখে বিভিন্ন আলোর
সংবেদনশীলতার প্রথম ব্যাখ্যা দেন ।
গ্যালিলিওঃ
        আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের
জনক ।
        পড়ন্ত বস্তুর
তিনটি সুত্র আবিস্কার ।
        প্রক্ষিপ্ত
বস্তুর গতিপথ (প্যারাবোলা) আবিস্কার ।
        যৌগিক অণুবীক্ষণ
যন্ত্র আবিস্কার করেন
        দূরবীক্ষণ
যন্ত্র আবিস্কার করেন এবং যার সাহায্যে বৃহস্পতি গ্রহের চারটি উপগ্রহ ও চাঁদের
পিঠে পাহাড় আবিস্কার করেন ।
        পৃথিবী সূর্য্যকে
কেন্দ্র করে ঘোরে মতবাদ দেন
        দোলক ঘড়ি আবিস্কার
        ১৫৮৩ সালে
প্রথম লক্ষ্য করেন, দোলকের দোলনকাল এর বিস্তারের উপর নির্ভরশীল নয় ।
        সৃতিবিদ্যা এর ভিত্তি
স্থাপক
        আধুনিক বৈজ্ঞানিক
পদ্ধতির সূচনা ঘটান
        এরিস্টটলের কেন প্রশ্নের পরিবর্তে কেমন করে প্রশ্নের অবতারণা করেন
        আইনস্টাইন গ্যালিলিওকেআধুনিক বিজ্ঞানের চমক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন
        প্রথম জ্যোতির্বিদ্যা বিষয়ক টেলিস্কোপ
আবিস্কার করেন এবং এর সাহায্যে বৃহস্পতি গ্রহের চারটি উপগ্রহ ও  চাঁদের পিঠে পাহাড় আবিষ্কার করেন
        The law
of motion রচনা করেন
        পৃথিবীকে
গোল বলার অপরাধে কারাগারে অন্ধ বধির হয়ে মারা জান ।
আইজ্যাক নিউটনঃ
       বলবিদ্যার ভিত্তি
স্থাপন করেন
       লেন্সের সূত্র আবিস্কার
করেন
       প্রতিফলক টেলিস্কোপ
আবিস্কার করেন
       ক্যালকুলাস আবিস্কার
করেন
       আলোর কণিকা তত্তের প্রবক্তা
      ১৬৮৭ সালে বিশ্ব নন্দিত
“ফিলসফিয়া ন্যাচারালস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকস” গ্রন্থটি প্রকাশ করেন যাতে তিনি বিশ্বজনীন
মহাকর্ষ সূত্র, দ্বিপদী উপপাদ্য এবং গতিবিদ্যার তিনটি সূত্র প্রদান করেন
মাইকেল ফারাডেঃ
      তড়িৎচুম্বক আবেশের
আবিষ্কারক
      তড়িৎ বিশ্লেষণের সূত্র
আবিস্কার করেন
       ফারাডে ক্রিয়া
(একটি প্রবল চুম্বক ক্ষেত্রের প্রভাবে সমবর্তন তল ঘুরে যায়) আবিস্কার করেন
       প্রথম ডায়নামো আবিস্কার
করেন
       প্রতিষ্ঠা করেন যে
চুম্বক আলোকরশ্মিকে প্রভাবিত করে
আরনেস্ট রাদারফোর্ডঃ
       ১৯১১ সালে আলফা কণা বিচ্ছুরণ পরীক্ষার মাধ্যমে পরমাণুর কেন্দ্রে ধনাত্মক নিউক্লিয়াস
আবিস্কার করেন
       সৌর মডেলের প্রবক্তা
        αβ রশ্মি আবিস্কার করেন
       ১৯০৮ সালে নোবেল পুরস্কার পান
মাক্স প্ল্যাঙ্কঃ
       ১৯০০ সালে কোয়ান্টাম তত্ত্বের প্রবর্তন করেন
       তেজকনাবাদ আবিস্কার করেন
       কৃষ্ণ বস্তুর বিকিরণের ধারণা দেন
আলবার্ট আইনস্টাইনঃ
     বিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত
বিজ্ঞানী
     সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ
বিজ্ঞানী ও বলা হয়
     ১৯০৫ সালে মাত্র ২৩
বছর বয়সে ব্রাউনিয় গতি, আলোক তড়িৎ ক্রিয়া, আপেক্ষতার বিশেষ তত্ত্ব, শক্তি ও জড়তা রচনা
করেন
     আলোক তড়িৎ ক্রিয়ার
ব্যাখ্যা দেন
     ১৯২১ সালে নোবেল পুরস্কার
পান
     E



















mc2 সমীকরণটি
প্রতিপাদন করেন
লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চিঃ
     একজন চিত্রশিল্পী ছিলেন
     পাখির ওড়া পর্যবেক্ষণ
করে উড়োজাহাজের মডেল আবিষ্কার করেন
ডেমোক্রিটাসঃ
      প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
শিক্ষক হয়েও পদার্থের অবিভাজ্য এককের ধারণা দেন এবং নাম দেন পরমাণু বা অ্যাটম
ডঃ গিলবার্টঃ
      রানি এলিজাবেথের গৃহ
চিকিৎসক ছিলেন
      ঘর্ষণের ফলে তড়িৎ
উৎপাদন ও চুম্বকত্ব নিয়ে গবেষণা করেন
কেপলারঃ
      গ্রহের গতি সংক্রান্ত
তিনটি সূত্র প্রদান করেন
      গ্রহসমুহের উপবৃত্তাকার
কক্ষপথের ধারণা দেন
কোপার্নিকাসঃ
      সৌর কেন্দ্রিক
তত্ত্বের ধারণা দেন
মাক্সওয়েলঃ
      প্রথম আণবিক বেগ
বণ্ঠন সম্পর্কে ধারণা দেন
      দেখান যে, আলো এক প্রকার তড়িৎ চুম্বক তরঙ্গ
রনজেনঃ
      X-Ray আবিস্কার
করেন
নীলস বোরঃ
      ১৯১৩ সালে কোয়ান্টাম
তত্ত্বের সাহায্যে পরমাণুর মডেল আবিস্কার করেন
      প্রথম
স্থিতিশীল পরমাণুর ধারণা ব্যাখ্যা করেন এবং বর্ণালির ধারণা দেন ।
আর্কিমিডিসঃ
      তরলে নিমজ্জিত বস্তুর ভাসনের সূত্র আবিস্কার করে
ধাতুর ভেজাল নির্ণয় করেন ।
      গোলীয় দর্পণের সাহায্যে সূর্য রশ্মি
কেন্দ্রীভূত করে আগুন ধরানোর কৌশল জানতেন ।
      লিভারের নীতি আবিস্কার করেন ।
      
উদস্থিবিদ্যার সূত্র আবিস্কার করেন ।
      বৃত্তের
পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত নির্ভুলভাবে হিসাব করেন ।
      সংকুচিত বায়ু
পাম্প আবিস্কার করেন ।
অটোহান এবং স্ট্রেসম্যানঃ
      পরমাণুর ফিশন বিক্রিয়া আবিষ্কার করেন ।
      পারমাণবিক
চুল্লি ও পারমাণবিক বোমা তৈরির প্রযুক্তি আবিষ্কার করেন ।

Written by
Jeion Ahmed
EEE CUET


Leave a Reply